আমরা এক কাফেলা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
আগামীকাল (শুক্রবার) থেকে মাদরাসার বার্ষিক পরীক্ষা শুরু। কিন্তু সমস্যা হল, পরীক্ষার যে পনেরো দিন খেয়ার দেয়া হল, এই পনেরো দিনে আমি পড়েছি মাত্র (হেদায়ার) দুই পৃষ্ঠা ! তাও আবার যেটা গত পরীক্ষায় চলে গেছে, এ পরীক্ষায় সে দুই পৃষ্ঠা থেকে প্রশ্ন আসার কোন সম্ভাবনাই নাই !
যাই হোক, এতদিন পরীক্ষা নিয়া মাথা ঘামাই নাই, "সো" এখন ঘামানোর কোন মানেই হয় না।
আজ হঠাৎ হিজবুল্লাহ সালেম ভাইয়ের কথা মনে পড়ে গেল, আমরা এক সাথেই পড়ি। তবে আমাকে আমার দরসের তালিবুল ইলমরা বাদে অন্যকেও না চিনলেও হিজবুল্লাহ ভাইকে কিন্তু সম্পুর্ন মাদরাসা চিনে।
সকল তালিবুল ইলম, সকল ওস্তাদ তাকে চিনে, আমাদের এলাকায় যত মানুষ এই মাদরাসার কথা জানে (আমার ধারণা) তার চেয়ে বেশি মানুষ হিযবুল্লাহ ভাইকে চিনে!
একদিন রাস্তা দিয়ে হাটছি, হঠাৎ এক মহিলা জিজ্ঞাসা করল, এই তুমি কোন মাদরাসায় পড় ? আমি একটু 'থতমত' খেয়ে বললামঃ ঐ দিকে"বাইতুর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম" মাদরাসায়। তিনি বললেনঃ হিজবুল্লাহ যে মাদরাসায় পড়ে সেটাতে ? আমি বললামঃ জি। সেটাতেই !!!
অবশ্য ব্যপারটার ভালো দিকও আছে। আমার ধারণা বাংলাদেশের এমন কোন জেলা নাই যেখানে এমন মাদরাসা আছে যেটার কমপক্ষে দুইজন ওস্তাদকে হিজবুল্লাহ ভাই চিনে না। (মনে হতে পারে আমি অতিরঞ্জিত করছি, তবে এটাই বাস্তব)। অমুক জায়গায় নাকি একটা মাদরাসায় আছে, নাম শুনেছেন ? হ্যা, মাওলানা অমুক সাহেব তো সেখানের ওস্তাদ, আমার সংগে ভালো খাতির!!
অপরিচিত মাওলানা অমুক সাহেব সম্পর্কে জানেন কিছু ? আরে হ্যা, তার ছেলেতো ঐ মাদরাসায় পড়ে, আমার বন্ধু !!
প্রতিটি কথাতেই হিজবুল্লাহ ভাইয়ের এরকম উত্তর পাওয়া জায়। তবে তিনি কিন্তু সব সত্য কথাই বলেন।
আমাদের মাদরাসার প্রতিটি প্রয়োজনে সর্বপ্রথম ডাক পড়ে হিজবুল্লাহ ভাইয়ের। পাহাড়পুরী হুজুর এসেছেন, হিজবুল্লাহ ভাইকে ডাকো। আদীব সাহেব হুজুর এসেছেন, হিজবুল্লাহ ভাই কোথায় ? আগামী মাসে মাহফিল, হিজবুল্লাকে ডাকোতো।
এমনকি বাবুর্চি যদি কোন কারণে অনুপস্থিত থাকে তাহলেও মাতবাখে ডাক পড়ে হিজবুল্লাহ ভাইয়ের।
হিযবুল্লাহ ভাইয়ের অনেকগুলো গুনের মধ্যে আরেকটা গুন হল, কিভাবে কিভাবে যেন তিনি সব খবর আগেই পেয়ে যান! হঠাৎ করে ঘোষণা দিয়ে বসেন, অমুক দিন অমুক মাদরাসায় খতমে বুখারী। ওমুক দিন ওমুক খানে ওয়াজ মাহফিল, অমুক সাহেব আসবেন। অমুক দিন অমুক মসজিদে তারাবির ইন্টারভিউ, অমুক দিন মাদরাসায় অমুক হুজুর আসবেন ইত্যাদি ।
তার এই অগ্রিম সংবাদ দানের কারনএ আমাদের জামাতের ছাত্ররা তার নাম রেখেছেন "দৈনিক হিজবুল্লাহ, সবার আগে সর্বশেষ সংবাদ"!
আমাদের মাদারাসায় যারা নতুন আসে, তাদের নব্বই শতাংশই সর্বপ্রথম পরিচিত হয় হিজবুল্লাহ ভাইয়ের সাথে। এমনকি আমি যখন দারুল উলুম পড়তাম তখনও বাইতুর রাসূল (সাঃ)এর মাত্র একজন ছাত্রকেই চিনতাম, হিজবুল্লাহ !
সময় বেশি নেই, এখন গোসল করতে যাব, পীর সাহেবের (আরে, আমাদের মাহফুজ মুশতারি{!!!} ভাই) সেই কথাটা মনে পড়ল, তিনি একদিন আমাকে বলছেন। রবিউল ভাই! ভবিষ্যতে যদি কোন দিন দেওবন্দ, করাচি বা অন্য কোন দেশে পড়তে যাই তাহলেতো বড় আশংকা হয়! জিজ্ঞাস করলাম কিসের আশংকা? তিনি বললেন, সেখানের মানুষরাতো আমাকে জিজ্ঞাসা করবে আমি কোন দেশ থেকে এসেছি, আমি বলব বাংলাদেশ থেকে, তখন তারা একটু অবাক হয়ে কিছুক্ষন চিন্তা করে বলবে, ও আচ্ছা আচ্ছা! আপনি হিজবুল্লাহ ভাইয়ের দেশ থেকে এসেছেন... !! ??
হিজবুল্লাহ ভাই মাদরাসার সকল প্রয়োজনে যেভাবে এগিয়ে আসেন, আল্লাহ তায়ালা ইসলামের সকল প্রয়োজনে আপনাকে সেভাবেই অগ্রসর করে রাখুন। আমীন।
হিজবুল্লাহ ভাইকে নিয়ে অনেক কথা বলে ফেললাম, ব্লগে লেখার কিছু পাইনা তাই... :) আর আমার দরসের কোন তালিবুল ইলম যদি এই লেখাটা (ভুলে) পড়ে ফেলেন তাহলে কিন্তু মাইন্ড খাইয়েন না :P
যাই হোক, এতদিন পরীক্ষা নিয়া মাথা ঘামাই নাই, "সো" এখন ঘামানোর কোন মানেই হয় না।
আজ হঠাৎ হিজবুল্লাহ সালেম ভাইয়ের কথা মনে পড়ে গেল, আমরা এক সাথেই পড়ি। তবে আমাকে আমার দরসের তালিবুল ইলমরা বাদে অন্যকেও না চিনলেও হিজবুল্লাহ ভাইকে কিন্তু সম্পুর্ন মাদরাসা চিনে।
সকল তালিবুল ইলম, সকল ওস্তাদ তাকে চিনে, আমাদের এলাকায় যত মানুষ এই মাদরাসার কথা জানে (আমার ধারণা) তার চেয়ে বেশি মানুষ হিযবুল্লাহ ভাইকে চিনে!
একদিন রাস্তা দিয়ে হাটছি, হঠাৎ এক মহিলা জিজ্ঞাসা করল, এই তুমি কোন মাদরাসায় পড় ? আমি একটু 'থতমত' খেয়ে বললামঃ ঐ দিকে"বাইতুর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম" মাদরাসায়। তিনি বললেনঃ হিজবুল্লাহ যে মাদরাসায় পড়ে সেটাতে ? আমি বললামঃ জি। সেটাতেই !!!
অবশ্য ব্যপারটার ভালো দিকও আছে। আমার ধারণা বাংলাদেশের এমন কোন জেলা নাই যেখানে এমন মাদরাসা আছে যেটার কমপক্ষে দুইজন ওস্তাদকে হিজবুল্লাহ ভাই চিনে না। (মনে হতে পারে আমি অতিরঞ্জিত করছি, তবে এটাই বাস্তব)। অমুক জায়গায় নাকি একটা মাদরাসায় আছে, নাম শুনেছেন ? হ্যা, মাওলানা অমুক সাহেব তো সেখানের ওস্তাদ, আমার সংগে ভালো খাতির!!
অপরিচিত মাওলানা অমুক সাহেব সম্পর্কে জানেন কিছু ? আরে হ্যা, তার ছেলেতো ঐ মাদরাসায় পড়ে, আমার বন্ধু !!
প্রতিটি কথাতেই হিজবুল্লাহ ভাইয়ের এরকম উত্তর পাওয়া জায়। তবে তিনি কিন্তু সব সত্য কথাই বলেন।
আমাদের মাদরাসার প্রতিটি প্রয়োজনে সর্বপ্রথম ডাক পড়ে হিজবুল্লাহ ভাইয়ের। পাহাড়পুরী হুজুর এসেছেন, হিজবুল্লাহ ভাইকে ডাকো। আদীব সাহেব হুজুর এসেছেন, হিজবুল্লাহ ভাই কোথায় ? আগামী মাসে মাহফিল, হিজবুল্লাকে ডাকোতো।
এমনকি বাবুর্চি যদি কোন কারণে অনুপস্থিত থাকে তাহলেও মাতবাখে ডাক পড়ে হিজবুল্লাহ ভাইয়ের।
হিযবুল্লাহ ভাইয়ের অনেকগুলো গুনের মধ্যে আরেকটা গুন হল, কিভাবে কিভাবে যেন তিনি সব খবর আগেই পেয়ে যান! হঠাৎ করে ঘোষণা দিয়ে বসেন, অমুক দিন অমুক মাদরাসায় খতমে বুখারী। ওমুক দিন ওমুক খানে ওয়াজ মাহফিল, অমুক সাহেব আসবেন। অমুক দিন অমুক মসজিদে তারাবির ইন্টারভিউ, অমুক দিন মাদরাসায় অমুক হুজুর আসবেন ইত্যাদি ।
তার এই অগ্রিম সংবাদ দানের কারনএ আমাদের জামাতের ছাত্ররা তার নাম রেখেছেন "দৈনিক হিজবুল্লাহ, সবার আগে সর্বশেষ সংবাদ"!
আমাদের মাদারাসায় যারা নতুন আসে, তাদের নব্বই শতাংশই সর্বপ্রথম পরিচিত হয় হিজবুল্লাহ ভাইয়ের সাথে। এমনকি আমি যখন দারুল উলুম পড়তাম তখনও বাইতুর রাসূল (সাঃ)এর মাত্র একজন ছাত্রকেই চিনতাম, হিজবুল্লাহ !
সময় বেশি নেই, এখন গোসল করতে যাব, পীর সাহেবের (আরে, আমাদের মাহফুজ মুশতারি{!!!} ভাই) সেই কথাটা মনে পড়ল, তিনি একদিন আমাকে বলছেন। রবিউল ভাই! ভবিষ্যতে যদি কোন দিন দেওবন্দ, করাচি বা অন্য কোন দেশে পড়তে যাই তাহলেতো বড় আশংকা হয়! জিজ্ঞাস করলাম কিসের আশংকা? তিনি বললেন, সেখানের মানুষরাতো আমাকে জিজ্ঞাসা করবে আমি কোন দেশ থেকে এসেছি, আমি বলব বাংলাদেশ থেকে, তখন তারা একটু অবাক হয়ে কিছুক্ষন চিন্তা করে বলবে, ও আচ্ছা আচ্ছা! আপনি হিজবুল্লাহ ভাইয়ের দেশ থেকে এসেছেন... !! ??
হিজবুল্লাহ ভাই মাদরাসার সকল প্রয়োজনে যেভাবে এগিয়ে আসেন, আল্লাহ তায়ালা ইসলামের সকল প্রয়োজনে আপনাকে সেভাবেই অগ্রসর করে রাখুন। আমীন।
হিজবুল্লাহ ভাইকে নিয়ে অনেক কথা বলে ফেললাম, ব্লগে লেখার কিছু পাইনা তাই... :) আর আমার দরসের কোন তালিবুল ইলম যদি এই লেখাটা (ভুলে) পড়ে ফেলেন তাহলে কিন্তু মাইন্ড খাইয়েন না :P
মাওলানা আবু তাহের মেসবাহ (দা.বা.)
চৌদ্দশ বছরের আমরা এক কাফেলা
ইলমের ঈমানের আমরা এক কাফেলা
আমাদের পরিচয় শোনো।
আমাদের পরিচয় শোনো।
আমরা আলোর ইশারা, নূরের ফোয়ারা
মহাকালের অন্ধকারে রৌশন সিতারা
আমাদের পরিচয় শোনো।
আমাদের পরিচয় শোনো।
আমরা সত্যের অভিসারী, উম্মার অতন্দ্রপ্রহরী
যুগে যুগে শত দুর্যোগে আমরা পথের দিশারী
আমাদের পরিচয় শোনো।
আমাদের পরিচয় শোনো।
শোকর আল্লাহর গর্ব নয় কোন।
ইলমের তালিব মোরা, নবীর ওয়ারিস মোরা
জীবন মোদের ধন্য।
আমরা অন্য, আমরা ভিন্ন, আমরা অনন্য
আমরা আল্লাহর জন্য। আল্লাহ আমাদের জন্য।
জীবন মোদের ধন্য।
হেরার অভিযাত্রী, আমরা সুফফার অনুসারী
পাথেয় কলম-কালি, নির্জন রাতের আহাজারি
ইলমে নবী, আমলে নবী আমাদের সাধনা
বুকে ইশকে নবী, মুখে, ‘ওয়াবিহী হাদ্দাছানা’
ইবনে আব্বাস, ইবনে মাসউদ, আবু হুরায়রা
নবী-পরশে ধন্য যারা, আমাদের পরিচয় তারা
নেই কোন পরিচয় অন্য।
মাদানী গুলশানের আমরা পুষ্প, আমরা সৌরভ
সত্যের ডঙ্কা, বাতিলের শঙ্কা, ঈমানের গৌরব
জীর্ণ, শীর্ণ, রিক্ত, নিঃস্ব, তবু আমরা ধনী
ফকীরির মাঝে আমীরি শান শুধু আমরা জানি।
‘আত্বা, সালিম, রাবী‘আ, ছাওরী, যুহরী, যোরারা
সাহাবা-পরশে ধন্য যারা আমাদের পরিচয় তারা
নেই কোন পরিচয় অন্য।
ক্ষুধা, অনাহার, যন্ত্রণা, নবী জীবনে পাবো সান্ত্বনা
কতদিন বেঁধেছেন পাথর, সয়েছেন কত লাঞ্ছনা
সেই পথে চলা-বন্ধু! আমাদের জীবন-অঙ্গীকার
সে পথের যত যিল্লতি, তা আমাদের অহংকার।
মালিক, শাফেয়ী, আহমদ, হানীফা, এই যে ধারা
উম্মাহর ইমাম যারা, আমাদের পরিচয় তারা
নেই কোন পরিচয় অন্য।
শিখবো, শেখাবো-‘খায়রুকুম মান তা‘আল্লামা’
মীরাছ-ইলমী খাযানা, লা-দীনার, লা-দিরহামা,
নাই বা চিনুক যামানা, কিছু তাতে যায় আসে না
মাখলূকাতের দু‘আ, ফিরেশতা বিছায় নূরের ডানা
আসকালানী, বাকিল্লানী, মারগিনানী, এই যে ধারা
ইলমের শহীদ যারা, আমাদের পরিচয় তারা
নেই কোন পরিচয় অন্য।
আমরা ডুবুরী, জ্ঞান-সাগরের মুক্তো-মণি তুলে আনি
দেখো ইতিহাস, তুচ্ছ কত রাজমুকুটের হাতছানি
ইবনে বতুতা, ইবনে খালদুন, ইবনে সিনা, ফারাবী
আমরা হবো যুগের রাজী, গাযালী, কুরতুবি, ত্বাহাবী
ইলমের নীরব সাধনার চির বহমান এই যে ধারা
আমাদের গর্ব তারা, আমাদের পরিচয় তারা
নেই কোন পরিচয় অন্য।
আমরা জানি তাইমিয়ার কলম, তরবারী, জুব্বাখানি
বালাকোট-শামেলী, শাহ শহীদ, গাঙ্গুহীর কোরবানী
আমরা জানি রেশমী রুমাল কাহিনী, মাল্টার জিন্দেগানী
কালো কালি আর লাল খুনে মাখামাখি শুধু আমরা জানি
ইলমের রোহবান, জিহাদের ফোরসান এই যে ধারা
আমাদের গর্ব তারা, আমাদের পরিচয় তারা
নেই কোন পরিচয় অন্য।
সিলসিলা যুক্ত সাথে আল্লাহর ও রাসূলুল্লাহর
কোন সরকার করিবে স্বীকার বলো কী দরকার?
জোনায়েদ, জিলানী, আলফেছানী, শাহ দেহলভী
মোহাজিরে মাক্কী, নানুতবী, কান্ধলবী, থানবী
সময়ের সান্ত্বনা যারা, যুগজিজ্ঞাসার জবাব যারা
আমাদের গর্ব তারা, আমাদের পরিচয় তারা
নেই কোন পরিচয় অন্য।
নবী-হাতে সুফ্ফার সত্তরজনে পিয়েছে দুধের পেয়ালা
আমরা তার ভাগিদার, আমাদের কাফেলা সেই কাফেলা
যুগের দুর্যোগে আজ যারা রাহবার আলী নাদাবীর মত
ইলমের গৌরব যত এখানে এই বাংলায় চিরশায়িত
আল্লাহর রহমতে মেহদীর ঝান্ডায় লড়বে যারা
আমাদের গর্ব তারা, আমাদের পরিচয় তারা
নেই কোন পরিচয় অন্য।
কিন্তু আজ! কোথা রাখি লাজ, ডুবিলো কি ভাগ্য-তারা!
একদিন আমরা গড়েছি কুরতুবা, খোরাসান, বোখারা
আমরা জ্বেলেছি জ্ঞান-আলো, কত জাতি উজ্জ্বল হলো
শিক্ষক কেন শিষ্য হলো, এ ঘর কেন আঁধার বলো?
ভুলেছি অতীত, কেটেছি শিকড়, আছে কি ভবিষ্যৎ?
কাফেলা হেজাজের তুর্কিস্তানের ধরেছি ভ্রান্তপথ
সালাফের পথে মুক্তি খালাফের, ইমাম মালিকের বাণী
রাসমে আজানে কোথা আজ রূহে বেলালীর সঞ্জীবনী
তাই এসো ভাই শপথ করি, আবার নিশি জাগি
আমরা ধরি সুফ্ফার জিন্দেগী, ইলমের তরে সর্বত্যাগী
সে যুগের মুসলিম বুখারী, এ যুগের মাদানী-কাশ্মীরী
এসো ভাই তাদের পথে চলি, তাদের মত জীবন গড়ি
অতীতের নমুনা একবার যদি ভাই জাগাতে পারি
দেখিবে দুনিয়া করিবে চুম্বন আমাদের পায়ে পড়ি।